Monday 28 September 2015

Imp.Sahih Hadith Duas



 Sahih Hadith Duas:-

[1]দুঃখ দুশ্চিন্তার সময় পড়ার দোআ and ঋণ মুক্তির জন্য দো

121-(2) «اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ».

 (আল্লা-হুম্মা ইন্নি ঊযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়ালআজযি ওয়াল কাসালি, ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া দালাইদ দ্বাইনে ওয়া গালাবাতির রিজা-লি)
১২১-()হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা দুঃখ থেকে, অপারগতা অলসতা থেকে, কৃপণতা ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।”[2]
[2] বুখারী, /১৫৮, নং ২৮৯৩; সেখানে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দোআটি বেশি বেশি করতেন আরও দেখুন, বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১১/১৭৩; আরও দেখুন যা পৃষ্ঠায় ১৩৭ নং বর্ণিত হবে
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
[2]কঠিন কাজে পতিত ব্যক্তির দো

139- «اللَّهُمَّ لاَ سَهْلَ إِلاَّ مَا جَعَلْتَهُ سَهْلاً، وَأَنْتَ تَجْعَلُ الْحَزْنَ إِذَا شِئْتَ سَهْلاً».

 (আল্লা-হুম্মা লা সাহ্লা ইল্লা মা জাআলতাহু সাহ্লান, ওয়া আনতা তাজ্আলুল হাযনা ইযা শিতা সাহ্লান)
১৩৯- “হে আল্লাহ! আপনি যা সহজ করেছেন তা ছাড়া কোনো কিছুই সহজ নয়। আর যখন আপনি ইচ্ছা করেন তখন কঠিনকেও সহজ করে দেন।”[1]
ফুটনোটঃ[1] সহীহ ইবন হিব্বান ২৪২৭, (মাওয়ারিদ); ইবনুস সুন্নী, নং ৩৫১ আর হাফেয (ইবন হাজার) বলেন, এটি সহীহ হাদীস তাছাড়া আবদুল কাদের আরনাউত ইমাম নওয়াবীর আযকার গ্রন্থের তাখরীজে পৃ. ১০৬, একে সহীহ বলে মত প্রকাশ করেছেন
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[3] যখন অনাকাঙ্খিত কিছু ঘটে, বা যা করতে চায় তাতে বাধাপ্রাপ্ত হয়, তখন পড়ার দো


144- «قَدَرُ اللَّه وَمَا شَاءَ فَعَلَ»

 (কাদারুল্লা-, ওয়ামা শা- ফাআলা)
১৪৪- “এটি আল্লাহ্ ফয়সালা, আর তিনি যা ইচ্ছা করেছেন।”[1]
ফুটনোটঃ[1] হাদীসে এসেছে, “শক্তিশালী ঈমানদার আল্লাহর নিকট উত্তম প্রিয় দুর্বল ঈমানদারের চেয়ে আর তাদের (ঈমানদারদের) প্রত্যেকের মধ্যেই কল্যাণ নিহিত রয়েছে তোমার যা কাজে লাগবে সেটা করার ব্যাপারে সচেষ্ট হও আর আল্লাহর সাহায্য চাও, অপারগ হয়ে যেও না আর যদি তোমার কোনো অনাকাঙ্খিত বিষয় উদয় হয়, তখন বলো না যে, ‘যদি আমি এরকম করতাম তাহলে তা এই এই হতো’, বরং বলো, “এটা আল্লাহর ফয়সালা, আর তিনি যা ইচ্ছে করেছেনকেননা, ‘যদিশয়তানের কাজের সূচনা করে দেয় মুসলিম, /২০৫২, নং ২৬৬৪
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[4] রোগী দেখতে গিয়ে তার জন্য দো


147-(1) «لاَ بأْسَ طَهُورٌ إِنْ شَاءَ اللَّهُ».

 (লা বাসা তুহুরুন ইন শা-আল্লা-)
১৪৭-()কোনো ক্ষতি নেই, আল্লাহ যদি চান তো (রোগটি গুনাহ থেকে) পবিত্রকারী হবে।”[1]

148-(2) «أَسْأَلُ اللَّهَ الْعَظيمَ رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ أَنْ يَشْفيَكَ» (সাতবার)

 (আসআলুল্লা-হালআযীম, রব্বালআরশিলআযীম, আঁই ইয়াশফিয়াকা) (সাতবার)
১৪৮-()আমি মহান আল্লাহ্ কাছে চাচ্ছি, যিনি মহান আরশের রব, তিনি যেন আপনাকে রোগমুক্তি প্রদান করেন।”[2] (সাতবার)
ফুটনোটঃ[1] বুখারী (ফাতহুল বারীসহ) ১০/১১৮, নং ৩৬১৬

[2]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কেউ মৃত্যু আসন্ন নয় এমন কোনো রোগীকে দেখতে গেলে, সে তার সামনে এই দো সাতবার পাঠ করবে, এর ফলে আল্লাহ তাকে (মৃত্যু আসন্ন না হলে) রোগমুক্ত করবেন দো সাতবার পড়বে তিরমিযী, নং ২০৮৩; আবূ দাউদ, নং ৩১০৬ আরও দেখুন, /২১০; সহীহুল জামে/১৮০
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[5] কোনো মুসিবতে পতিত ব্যক্তির দো


154- «إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ، اللَّهُمَّ أْجُرْنِي فِي مُصِيبَتِي، وَأَخْلِفْ لِي خَيْرَاً مِنْهَا».

 (ইন্না লিল্লা-হি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন আল্লা-হুম্মা আজুরনী ফী মুসীবাতী ওয়াখলুফ লী খাইরাম মিনহা)
১৫৪- “আমরা তো আল্লাহ্রই। আর নিশ্চয় আমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী। হে আল্লাহ! আমাকে আমার বিপদে সওয়াব দিন এবং আমার জন্য তার চেয়েও উত্তম কিছু স্থলাভিষিক্ত করে দিন।”[1]
ফুটনোটঃ[1] মুসলিম /৬৩২, নং ৯১৮
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[6] শরীরে কোনো ব্যথা অনুভব করলে যা করবে বলবে


২৪৩- “আপনার দেহের যে স্থানে আপনি ব্যথা অনুভব করছেন, সেখানে আপনার হাত রেখে তিনবার বলুন,
«بِسْمِ اللَّهِ»
(বিসমিল্লাহ)
আল্লাহর নামে।আর সাতবার বলুন,
 «أَعُوذُ بِاللَّهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُ».
(ঊযু বিল্লা-হি ওয়া ক্বুদরাতিহী মিন শাররি মা আজিদু ওয়া উহা-যিরু)
এই যে ব্যথা আমি অনুভব করছি এবং যার আমি আশঙ্কা করছি, তা থেকে আমি আল্লাহ্ এবং তাঁর কুদরতের আশ্রয় প্রার্থনা করছি।[1]
[1] মুসলিম /১৭২৮, নং ২২০২
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[7] ভীত অবস্থায় যা বলবে


245- «لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ!».
(লা ইলা-হা ইল্লাল্লা- !)
২৪৫- “আল্লাহ ব্যতীত কোনো হক্ব উপাস্য নেই!”[1]
  [1] বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) /৩৮১, নং ৩৩৪৬; মুসলিম /২২০৮, নং ২৮৮০
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++






সালাত শেষে দু'আ ও জিকির


যে সব বিষয় নামাযকে বাতিল করে দেয়
সূচীপত্র