Friday 13 November 2015

ফতোওয়া আরকানুল ইসলাম : ইসলামি জ্ঞানের জগতে “ফতোয়া আরকানুল ইসলাম” অত্যন্ত মূল্যবান বই : পবিত্র কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদীস মতামত


ফতোওয়া আরকানুল ইসলাম – শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন (রহঃ)


সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ ইসলামি জ্ঞানের জগতে “ফতোয়া আরকানুল ইসলাম” অত্যন্ত মূল্যবান বই। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ব অর্থ্যাৎ (ঈমান, নামায, রোজা, হজ্জ ও যাকাত) সম্পর্কে মানুষের প্রশ্নের অন্ত নেই, জিজ্ঞাসার শেষ নেই। তাই নির্ভরযোগ্য প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন, যুগের অন্যতম সেরা গবেষক আল্লামা শায়খ মুহাম্মাদ বিন সালেহ আল উসাইমীন (রহঃ) ঐ সকল জিজ্ঞাসার দলীল ভিত্তিক নির্ভরযোগ্য জবাব প্রদান করেছেন। প্রতিটি জবাব পবিত্র কুরআন ও রাসুলূল্লাহ (সাঃ) এর বিশুদ্ধ হাদীস ও পুর্বসুরী নির্ভরযোগ্য উলামাদের মতামত থেকে দেয়া হয়েছে। আশা করি পাঠকের মনের মাঝে লুকিয়ে থাকা অনেক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন এ বই থেকে।


ফতোওয়া আরকানুল ইসলাম – ফ্রি ডাউনলোড করতে:>>> http://www.mediafire.com/download/o34cy3rx8vtvo66/Fatwa_Arkanul_Islam_QA.pdf

Thursday 12 November 2015

কুরআন-সুন্নাহ্‌র যিকর ও দু'আ

Main Site-Click on Pic
http://hadithbd.com/hisnul-muslim.php


কুরআন-সুন্নাহ্‌র যিকর ও দু'আ
সূচীপত্র
দৈনন্দিন ও সামাজিক জীবনাচার
সূচীপত্র
পবিত্রতা ও সালাত [নামাজ]
সূচীপত্র
দুশ্চিন্তা, মুসীবত, রোগ ও মৃত্যু
সূচীপত্র

Wednesday 11 November 2015

If somebody recited the last two Verses of Surat Al-Baqara at night, that will be sufficient for him.-Bukhari

Narrated Abu Mas'ud:
The Prophet (ﷺ) said, "If somebody recited the last two Verses of Surat Al-Baqara at night, that will be sufficient for him."
Reference : Sahih al-Bukhari 5009
In-book reference : Book 66, Hadith 31
USC-MSA web (English) reference : Vol. 6, Book 61, Hadith 530
  (deprecated numbering scheme)
💫It was narrated from Abu Mas’ood al-Ansaari (may Allaah be pleased with him) that the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) said:
“Whoever recites the last two verses of Soorat al-Baqarah at night, they will suffice him.”
Narrated by al-Bukhaari (5009) and Muslim (2714).
Ibn al-Qayyim said in al-Waabil al-Sayyib(132): They will suffice him against any evil that may harm him.
💫It was narrated that ‘Ali (may Allaah be pleased with him) said:
“I did not think that any sane person could sleep without reciting the last three verses of Soorat al-Baqarah.”
In al-Adhkaar (220), al-Nawawi attributed it to the report of Abu Bakr ibn Abi Dawood, then he said:
It is saheeh according to the conditions of al-Bukhaari and Muslim.

35-duas

Tuesday 10 November 2015

শ্রেষ্ঠ যিকির "হল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ"--"মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ "কোন যিকির,-এর কালিমা নয় [বাক্যটি মেলাবার কথা কোন সাহাবী ও তাবেয়ী বলেননি]


আল্লাহতালা বলেন,
"এবং এই যে মসজিদসমূহ,
আল্লাহরই জন্য।
সুতারাং আল্লাহর সাথে তোমরা অন্য কাউকে ও ডেক না। "(৭২নং সুরা জিন১৮)
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
অর্থাৎ ছদ্দ নামধারী এম এ মিথ্যার উপর B B A
এখন প্রশ্ন হলো তাহলে আল্লাহতালার সাথে যিকিরেত সাথে রসুল( সাঃ) যিকির হয় কি ভাবে।??প্রশ্নের জবাবে লেখা, বলাবাহুল্ল তা হয়
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ কালিমাটি মাধ্যমে।
কেননা এছাড়া আল্লাহর কোন একক নামের সাথে সরাসরি রসুলের নাম তথা যিকির ইসলামে স্বীকৃতি নয়।"আক্বীদা প্রকাশের মাধ্যমে কুর আন,মাজীদের ৭২নং সুরাঃ জিন এর ১৮নং মাহকাম তথা সুস্পস্ট আয়াতের বিরোধীতা করেছেন তথা কুফরী করেছেন।
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
যেহেতু উক্ত আয়াত আল্লাহতায়ালা, সুস্পস্ট ভাষায় আল্লাহর নামের অন্য কাউকে ডাকতে নিষেধ করেছেন তথা যিকির করতে নিষেধ করেছেন। অথচ এম এ মিথ্যার উপর B B A
সাহেবের ভ্রান্ত আক্বীদা পোষন কতেছেন।
,"মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " যে যিকিরের কালিমা
এবং তা আল্লাহর এবং তা আল্লাহতালারর যিকিরের সাথে তথা "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু"
কালিমাটির সাথেই,যিকির হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।"
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
"আমার বাপ দাদা চৌদ্দ পুরুষ থেকে এই ভাবে
কালিমাহ চলে আসিছে।জীবনে আমি কোন দিন শুনি,নাই আর দেখি নাই একত্রে এই কালিমা,পরা যাবে না। উপস্থিত শ্রোতা মন্ডলী
আপনারা কি ভয় পান এভবে দুটি কালিমা একত্রে যিকির করতে? কোন,ভয় নাই!
কোন অসুবিধা নাই!!!!!!আপনারা সবাই আমার সাথে জোরে শোতে যিকির,করুন"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু"."লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু"বেশ কয়েকবার
যিকির করার পর সবাই মিলে খুব উচ্চ স্বরে যিকির করলেন "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্ময়াদুর রাসুলুল্লাহ"।
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
অথচ ইভয় বাংলার রেজাল শাস্ত্রবিদ ও মুহাদ্দিস এবং আরবী,ভাষায় পন্ডিত মুহাতারাম
শায়েখ আলীমুদ্দীন সাহেব তার "কিতাব দুয়া "বইটিতে লিখেছেন যিকির শুধু"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু"র হবে।
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
তারপর আরো লক্ষ করুন,
দারুল ইফতা হাদীস ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত "আরবী ক্বায়েদা'র প্রণেতা মুহাতারাম আসাদিল্লাহ আল গালিব সাহেব নিম্ন
বর্ণিত আক্বীদা পোষন করেছেন,
কালিমায়ে ত্বাইয়্যেবাহ,---নাই কোন উপাস্য আল্লাহ ব্যতিত" । '
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
*হযরতআব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ)বলেন,অর্থাৎ কালিমায়ে ত্বাইয়্যিবাহ হল "লা ইলাহা ইলাল্লাহু"
(তাফদীরে ইবনে আব্বাস, বৈরুত১৯৮৮ পৃঃ২৫৬
তাফসীরে ইবনে কাছীর, বৈরুত,১৯৮৮,২য় খন্ড
পৃঃ৫৪১)
কালিমার নামগুলি ইজতিহাদ ভিত্তিক।শ্রেষ্ঠ যিকির "হল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ"--"মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ "কোন যিকির,-এর কালিমা নয়।
আল্লাহতালা হলেন সৃষ্টিকর্তা এবং মুহাম্মাদুর (ছাঃ)হলেন তার বান্দা ও সেরা সৃস্টি।
অতএব আল্লাহ ব্যতীত কোন সৃস্টি নামে যিকির করা অন্যায় "।(আরবী কায়দা --২১পৃস্টা)
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
স্ববিরোধী রসম রেওয়াজের পুজারী এবং ছদ্দ
নামধারী ওও এর আক্বীদা যে ভ্রান্ত এবং "মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"যে যিকিরে কালিমাহ নয়
তার আরো প্রমান লক্ষ করুন, আল্লামা আবদুল্লাহেল কাফি আল কুরায়শী( রহ,)
তার "কালিমা তাইয়্যেবা "নামক পুস্তকে "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু "মান্য করিয়া লওয়ার অপরিহার্য
ফল স্বরুপ 'শিরুনামে লিখেছেন,
"আল্লাহ ব্যতীত কাহারো পুজা (ইবাদৎ)
এবং কাহারো নাম যপ করিও না। একমাত্র আল্লাহর এবাদৎ এবং তাহার মহিমান্বিত নামের তসবীহ পাঠ করিবে।"(কালিমা তাইয়্যিবা "-১১০পৃস্টা।)
উক্ত হাদীস টিতে বর্ণীত -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু বাক্যটির সাথে মুহাম্মাদুর,রাসুলুল্লাহ"বাক্যটি মেলাবার কথা কোন সাহাবী ও তাবেয়ী বলেননি।তেমনি কোন মুহাদ্দিস ও মুফাসসির ও
বলেননি।যেমন তারা কালিমায়ে ত্বইয়্যিবা ও কালিমায়ে তাক্ব্যার শব্দ" লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ"
র সাথে "মুহাম্নাদুর রাসুলুল্লাহ "র কে মিলিয়ে বলেছেন যেমন তারা এর বর্ণিত হাদীসগুলোতে "
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু"র সাথে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"কে ও গন্য করেছেন।
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
শায়েখ আলিমুদ্দিন নদী আভী সাহেব তার "কিতাবুদ দুয়া "বইটিতে লিখেছেন যিকির হবে
শুধু,"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু"
যাত্রা মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মুহাতারাম আবন্দিল খালেক সাহেব ও স্বীকার করেছেন।
"যিকিরের উদ্দেশ্যে এরুপ(লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলিল্লাহ")পড়ার প্রমান হাদীসে পাইনি।
হাদীসে যিকিরের,শব্দ এরুপ(লা ইলাহা ইল্লাহু)
(তথ্য সুত্র ঃ আহলে হাদীস দর্শন -৩৫নং বুলেটিন)
<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
এখন উপরুক্ত সর্বপুরী ফাতওয়া অনুযায়ী প্রমাণিত হলো যে,"মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"বাক্যটি যিকিরের বাক্য নয়,।বরং তা রিসালাতের স্বীকৃতি দানের বাক্য।
<<<<<<<<<<<>><<<<<<<<<<<<<<<<<
ছদ্দ নামদারী মিথার উপর বি বি এ,,সাহেব
পড়েন, সত্য জানুন।
কেবল মাত্র রসম পুজারী বিদাতিরা কিতাদের প্রমান বিশ্বাস করে,না,এবং কিতাবের দলিল প্রমানের,প্রয়োজন মনে করে না।

Friday 6 November 2015

সিজদাবস্থায় দুআ করাঃ


সিজদাবস্থায় দুআ করাঃ
حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، قَالَ: حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللهِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ مَوْهَبٍ، عَنْ عَمِّهِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَنْصِبُ وَجْهَهُ لِلَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فِي مَسْأَلَةٍ، إِلَّا أَعْطَاهَا إِيَّاهُ، إِمَّا أَنْ يُعَجِّلَهَا لَهُ، وَإِمَّا أَنْ يَدَّخِرَهَا لَهُ "
রাসূল (সাঃ) বলেন, কোনো মুসলমান যদি তার প্রার্থন্যায় আল্লাহর নিকট সাজদাহ করে তবে আল্লাহ তাকে তা প্রদান করেন। কখনো তাড়াতাড়ি দেন, কখনো দেরীতে প্রদান করেন।
(মুসনাদ আহমাদ ৯৭৮৫; দুআ আল-কাবীর৩৭৮)
মুহাদ্দিসগনের মন্তব্যঃ
• শুআইব আরনাউতব হাদীসটিকে হাসান লিগাইরীহি বলেছেন। (তাহকীক মুসনাদ আহমাদ, হাদীস নং ৯৭৮৫)
• আল-মুনজীরি তারগীব ওয়া তারহীব (২/৩৮৯) তে বলেছেন ‘ইহার সনদে কোন সমস্যা নেই’।
• আলবানী (রহঃ) ছহীহ তারগীব (১৬৩২) এ বলেছেন ‘ছহীহ লিগাইরিহী’।
• আল-বুসরী إتحاف الخيرة المهرة (৬/৪৪২) এ বলেছেন ‘এর শাহেদ আছে’।

প্রতিটি আমল, জিকির কোরআন এবং ছহীহ হাদীছের কষ্ঠিপাথরে যাচাই করেন


আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি আমল, জিকির কোরআন এবং ছহীহ হাদীছের কষ্ঠিপাথরে যাচাই করছেন তো ?
রাসুল (ছা:) বলছেন
مَنْ عَمِلَ عَمَلًا لَيْسَ عَلَيْهِ أَمْرُنَا فَهُوَ رَدٌّ
যে এরুপ আমল করে যা আমাদের শরীআতের পরিপন্থী; তা পরিত্যাজ্য।
(বুখারী, ছহীহ মুসলিম ১৭১৮; মুসনাদ আহমাদ ২৫৪৭২, ২৬১৯১; সুনান দারাকুতনী ৪৫৩৭)
অর্থাৎ যদি আপনার আমল, জিকির রাসুলুল্লাহ (ছাঃ) এর নিয়ম এবং শরীআত মুতাবিক না হয়, তাহলে সেই আমল পরিত্যাজ্য, আল্লাহ কবুল করবেন না। তার পেছনে শত মেহনত করলেও আল্লাহ কবুল করবেন না।
যে কোন আমল করার আগে দলিল খুজুন, দলিলের যাচাই করুন। যদি নিজে না পারেন নির্ভরযোগ্য আলেম (أَهْلَ الذِّكْرِ , যারা কোরআন এবং ছহীহ হাদীছ মুতাবিক কথা বলেন) তাদের কাছে আপনার মাসলা জেনে নিন এবং দলিলও জেনে নিন।
আল্লাহ বলছেন,
فَاسْأَلُوا أَهْلَ الذِّكْرِ إِنْ كُنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
بِالْبَيِّنَاتِ وَالزُّبُرِ
তোমরা যদি না জান তাহলে জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞেস কর স্পষ্ট দলিলসহ।
(সুরা নাহল, আয়াত ৪৩ এবং ৪৪)

Sunday 25 October 2015

দুআ শেখার জন্য, শেখানোর জন্য এ লিংকটি শেয়ার করুন

দুআ শেখার জন্য, শেখানোর জন্য এ লিংকটি শেয়ার করুন।
.
হিসনুল মুসলিমের মত গুরুত্বপূর্ণ জিকিরের/দুআর বই নিজের কাজে, মোবাইলে রাখুন। প্রতিদিন একটি একটি করে দুআ শেখার পরিকল্পনা গ্রহন করার মাধ্যমে নিজের জিহবাকে আল্লাহর জিকিরে সিক্ত রাখতে সচেষ্ট হওয়া জরুরী।
আল্লাহ আমাদের আখেরাতের জন্য এখনি বিনিয়োগ করার মানসিকতা তৈরী করুন।

Monday 28 September 2015

Imp.Sahih Hadith Duas



 Sahih Hadith Duas:-

[1]দুঃখ দুশ্চিন্তার সময় পড়ার দোআ and ঋণ মুক্তির জন্য দো

121-(2) «اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ».

 (আল্লা-হুম্মা ইন্নি ঊযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়ালআজযি ওয়াল কাসালি, ওয়াল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া দালাইদ দ্বাইনে ওয়া গালাবাতির রিজা-লি)
১২১-()হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা দুঃখ থেকে, অপারগতা অলসতা থেকে, কৃপণতা ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে।”[2]
[2] বুখারী, /১৫৮, নং ২৮৯৩; সেখানে এসেছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দোআটি বেশি বেশি করতেন আরও দেখুন, বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১১/১৭৩; আরও দেখুন যা পৃষ্ঠায় ১৩৭ নং বর্ণিত হবে
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
[2]কঠিন কাজে পতিত ব্যক্তির দো

139- «اللَّهُمَّ لاَ سَهْلَ إِلاَّ مَا جَعَلْتَهُ سَهْلاً، وَأَنْتَ تَجْعَلُ الْحَزْنَ إِذَا شِئْتَ سَهْلاً».

 (আল্লা-হুম্মা লা সাহ্লা ইল্লা মা জাআলতাহু সাহ্লান, ওয়া আনতা তাজ্আলুল হাযনা ইযা শিতা সাহ্লান)
১৩৯- “হে আল্লাহ! আপনি যা সহজ করেছেন তা ছাড়া কোনো কিছুই সহজ নয়। আর যখন আপনি ইচ্ছা করেন তখন কঠিনকেও সহজ করে দেন।”[1]
ফুটনোটঃ[1] সহীহ ইবন হিব্বান ২৪২৭, (মাওয়ারিদ); ইবনুস সুন্নী, নং ৩৫১ আর হাফেয (ইবন হাজার) বলেন, এটি সহীহ হাদীস তাছাড়া আবদুল কাদের আরনাউত ইমাম নওয়াবীর আযকার গ্রন্থের তাখরীজে পৃ. ১০৬, একে সহীহ বলে মত প্রকাশ করেছেন
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[3] যখন অনাকাঙ্খিত কিছু ঘটে, বা যা করতে চায় তাতে বাধাপ্রাপ্ত হয়, তখন পড়ার দো


144- «قَدَرُ اللَّه وَمَا شَاءَ فَعَلَ»

 (কাদারুল্লা-, ওয়ামা শা- ফাআলা)
১৪৪- “এটি আল্লাহ্ ফয়সালা, আর তিনি যা ইচ্ছা করেছেন।”[1]
ফুটনোটঃ[1] হাদীসে এসেছে, “শক্তিশালী ঈমানদার আল্লাহর নিকট উত্তম প্রিয় দুর্বল ঈমানদারের চেয়ে আর তাদের (ঈমানদারদের) প্রত্যেকের মধ্যেই কল্যাণ নিহিত রয়েছে তোমার যা কাজে লাগবে সেটা করার ব্যাপারে সচেষ্ট হও আর আল্লাহর সাহায্য চাও, অপারগ হয়ে যেও না আর যদি তোমার কোনো অনাকাঙ্খিত বিষয় উদয় হয়, তখন বলো না যে, ‘যদি আমি এরকম করতাম তাহলে তা এই এই হতো’, বরং বলো, “এটা আল্লাহর ফয়সালা, আর তিনি যা ইচ্ছে করেছেনকেননা, ‘যদিশয়তানের কাজের সূচনা করে দেয় মুসলিম, /২০৫২, নং ২৬৬৪
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[4] রোগী দেখতে গিয়ে তার জন্য দো


147-(1) «لاَ بأْسَ طَهُورٌ إِنْ شَاءَ اللَّهُ».

 (লা বাসা তুহুরুন ইন শা-আল্লা-)
১৪৭-()কোনো ক্ষতি নেই, আল্লাহ যদি চান তো (রোগটি গুনাহ থেকে) পবিত্রকারী হবে।”[1]

148-(2) «أَسْأَلُ اللَّهَ الْعَظيمَ رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ أَنْ يَشْفيَكَ» (সাতবার)

 (আসআলুল্লা-হালআযীম, রব্বালআরশিলআযীম, আঁই ইয়াশফিয়াকা) (সাতবার)
১৪৮-()আমি মহান আল্লাহ্ কাছে চাচ্ছি, যিনি মহান আরশের রব, তিনি যেন আপনাকে রোগমুক্তি প্রদান করেন।”[2] (সাতবার)
ফুটনোটঃ[1] বুখারী (ফাতহুল বারীসহ) ১০/১১৮, নং ৩৬১৬

[2]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কেউ মৃত্যু আসন্ন নয় এমন কোনো রোগীকে দেখতে গেলে, সে তার সামনে এই দো সাতবার পাঠ করবে, এর ফলে আল্লাহ তাকে (মৃত্যু আসন্ন না হলে) রোগমুক্ত করবেন দো সাতবার পড়বে তিরমিযী, নং ২০৮৩; আবূ দাউদ, নং ৩১০৬ আরও দেখুন, /২১০; সহীহুল জামে/১৮০
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[5] কোনো মুসিবতে পতিত ব্যক্তির দো


154- «إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ، اللَّهُمَّ أْجُرْنِي فِي مُصِيبَتِي، وَأَخْلِفْ لِي خَيْرَاً مِنْهَا».

 (ইন্না লিল্লা-হি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন আল্লা-হুম্মা আজুরনী ফী মুসীবাতী ওয়াখলুফ লী খাইরাম মিনহা)
১৫৪- “আমরা তো আল্লাহ্রই। আর নিশ্চয় আমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তনকারী। হে আল্লাহ! আমাকে আমার বিপদে সওয়াব দিন এবং আমার জন্য তার চেয়েও উত্তম কিছু স্থলাভিষিক্ত করে দিন।”[1]
ফুটনোটঃ[1] মুসলিম /৬৩২, নং ৯১৮
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[6] শরীরে কোনো ব্যথা অনুভব করলে যা করবে বলবে


২৪৩- “আপনার দেহের যে স্থানে আপনি ব্যথা অনুভব করছেন, সেখানে আপনার হাত রেখে তিনবার বলুন,
«بِسْمِ اللَّهِ»
(বিসমিল্লাহ)
আল্লাহর নামে।আর সাতবার বলুন,
 «أَعُوذُ بِاللَّهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُ».
(ঊযু বিল্লা-হি ওয়া ক্বুদরাতিহী মিন শাররি মা আজিদু ওয়া উহা-যিরু)
এই যে ব্যথা আমি অনুভব করছি এবং যার আমি আশঙ্কা করছি, তা থেকে আমি আল্লাহ্ এবং তাঁর কুদরতের আশ্রয় প্রার্থনা করছি।[1]
[1] মুসলিম /১৭২৮, নং ২২০২
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

[7] ভীত অবস্থায় যা বলবে


245- «لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ!».
(লা ইলা-হা ইল্লাল্লা- !)
২৪৫- “আল্লাহ ব্যতীত কোনো হক্ব উপাস্য নেই!”[1]
  [1] বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) /৩৮১, নং ৩৩৪৬; মুসলিম /২২০৮, নং ২৮৮০
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++